শাদা পালের জাহাজ
জানালা দিয়ে তাকিয়ে দেখি একটা শাদা পালতোলা জাহাজ । স্কূনার। বাচ্চারা খেলছে। বালুর দূর্গ, পাশে বালু খুঁড়ে ছোট নদী। সমুদ্রের জল তাতে। জলে সমুদ্রের শ্যাওলা ভাসছে। দূর্গের মাথায় কাঠি আর পাতা গুঁজে সাজ সাজ রব। পতপত ক’রে লাল রঙের তেকোণা পতাকা উড়ছে। একটু দূরে শহর, ছোট ছোট গ্রাম। পুরো পৃথিবী।
নখ দিয়ে দেয়াল খাবলে ধরে, নখের দাগে বাঘের থাবার মত দেয়াল আঁচড়ে দিয়ে আমি মৃত্যুর পথ থেকে ফিরলাম। আস্তে আস্তে দেয়াল বেয়ে বেয়ে মাটিতে বসে দেখি তখনো জাহাজটা চলেছে। বাচ্চারা দৌড়ে যাচ্ছে। লাল রঙের তেকোণা পতাকা উড়ছে।
আমার ঘরের রেলিঙে তিরিশটা শাদা গোলাপ। লালের ভিতর ছোট ছোট বুনোফুল আঁকা এক রিবন দিয়ে বাঁধা। ফুল শুকিয়ে গেছে। পাপড়ি ঝরে পড়ে নি।
নখ দিয়ে দেয়াল খাবলে ধরে, নখের দাগে বাঘের থাবার মত দেয়াল আঁচড়ে দিয়ে আমি মৃত্যুর পথ থেকে ফিরলাম। আস্তে আস্তে দেয়াল বেয়ে বেয়ে মাটিতে বসে দেখি তখনো জাহাজটা চলেছে। বাচ্চারা দৌড়ে যাচ্ছে। লাল রঙের তেকোণা পতাকা উড়ছে।
আমার ঘরের রেলিঙে তিরিশটা শাদা গোলাপ। লালের ভিতর ছোট ছোট বুনোফুল আঁকা এক রিবন দিয়ে বাঁধা। ফুল শুকিয়ে গেছে। পাপড়ি ঝরে পড়ে নি।
Comments
Post a Comment